করোনা ভাইরাসের নমুনা সংগ্রহের বিষয়ে খবর নিতে জেলা হাসপাতালে গেলে সেখানে নির্ধাারিত কক্ষটি তালাবদ্ধ পাওয়া যায়। পরবর্তীতে সদর হাসপাতালে গিয়ে সেখানেও নির্ধারিত কক্ষে কাউকে পাওয়া যাচ্ছিলো না। মানুষের বিশাল সিরিয়াল টিকেট কাউন্টারে। সামাজিক দূরত্বের বিষয়টি কোথাও মানা হচ্ছিলো না। পরবর্তীতে অনেক পরে সদর হাসপাতালে করোনা নমুনা সংগ্রহের দায়িত্বে থাকা স্বপন সাহার দেখা মেলে। জানা যায় জেলা সিভিল সার্জন অফিসের নির্দেশনায় নমুনা সংগ্রহ বন্ধ আছে।
তবে টিকিট বিক্রি হচ্ছে কেন এমন প্রশ্নের সদুত্তর মেলেনি। অন্যদিন নমুনা দিতে আসবে তাই আগেই টিকেট নিয়ে রাখছেন আগতরা। এখানে প্রতিদিন মাত্র ১০ থেকে ১৫ টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়। আগে ৪০ তেকে ৫০টি নমুনা নেওয়া হতা । তবে এখন তা কমিয়ে দেয়া হয় উপরের নির্দেশে। এ বিষয়ে কথা হয় উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. আবু কাউসার সুমনের সাথে।
তিনি জানান ঢাকা থেকে তাদেরকে নমুনা সংগ্রহ বন্ধ রাখতে বলা হয়েছে। তাই আপাততো সারা জেলাতে নমুনা সংগ্রহ বন্ধ। তবে আগামীকাল থেকে আবারও নমুনা সংগ্রহ করা হবে বলেও জানান তিনি। তিনি আরও জানান সারা জেলায় এখন মাত্র ১০০ নমুনা সংগ্রহ করা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, জেলায় এখন পর্যন্ত করোনা সংক্রমিত রোগীর সংখ্যা ১ হাজার ৩৩৯টি। মোট মৃত্যু হযেছে ২৯ জনের।